ডিগ্রীদের প্রিলিমিনারী টু মাস্টার্স ১ম পর্ব নিয়মিত/প্রাইভেট প্রোগ্রামের মধ্যে পার্থক্য
★নিয়মিত ও প্রাইভেট উভয়ের সার্টিফিকেটর মান সমান, চাকরির ক্ষেত্রে দুটাই সমান মূল্যায়ন করা হয়।
•
★প্রাইভেটের ভর্তি সবসময় নিয়মিত প্রোগ্রামের ভর্তির পরে শুরু হয়।
•
★প্রাইভেটে ভর্তির পদ্ধতিও সহজ,অনলাইনে আবেদন করে তা অনলানের আবেদন কপিসহ টাকা,ছবি ও সার্টিফিকেট ও মার্কশীট কলেজে জমা দিলেই ভর্তি প্রক্রিয়া শেষ।
•
★প্রাইভেটে ক্লাসের ব্যবস্থা নাই,তাই ক্লাস করতে হয় না। চাকুরিজীবীদেরর জন্য এটাই শ্রেয়।
•
★নিয়মিতদের ক্ষেত্রে ইনকোর্স, সাময়িকী ও নির্বাচনী/টেস্ট পরিক্ষা দিতে হয়। প্রাইভেটের ইনকোর্স, সাময়িকী ও নির্বাচনী/টেস্ট পরিক্ষা দিতে হয় না৷
•
★প্রিলিমিনারী টু মাস্টার্স ১ম পর্ব নিয়মিত/প্রাইভেট উভয়ক্ষেত্রে পরিক্ষার মান/মার্কস ও সমান।
•
★প্রিলিমিনারী টু মাস্টার্স ১ম পর্ব নিয়মিত/প্রাইভেট উভয় ক্ষেত্রে পঠিত বিষয়গুলো সমান,শুধু প্রাইভেটে টার্মপেপার থাকেনা কিন্তু উভয় ক্ষেত্রে ভাইভা পরিক্ষা দিতে হয়।
•
★প্রিলিমিনারী টু মাস্টার্স ১ম পর্ব নিয়মিত/প্রাইভেট উভয় ক্ষেত্রে ফরমপূরন, রুটিন,পরিক্ষা ও রেজাল্ট একই সময়ে হয় ৷
•
★নিয়মিত প্রোগ্রামে ভর্তির সুযোগ না পেলে প্রাইভেটে সহজেই ভর্তি হতে পারে।
•
★প্রাইভেটে ভর্তির জন্য শুধু পাশই যথেষ্ট,তবে প্রিলীতে ভর্তির জন্য পচন্দের বিষয়ে গড়ে নূন্যতম ৪০% নাম্বার থাকতে হয়।
•
★প্রাইভেটে ভর্তির জন্য বয়সের কোন সমস্যা নাই।
•
★প্রাইভেট থেকে ডিগ্রী করলে সে আর রেগুলারের মাষ্টার্স করতে পারে না।
•
★প্রাইভেটের আসন সংখ্যা প্রতিটি বিষয়ে ১০০০ (এক হাজার) টি।
•
★রেগুলারে মোট খরচ প্রায় ২০,০০০টাকা, প্রাইভেটে খরচ প্রায় ১২,০০০ টাকা।
•
★জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সব কলেজে প্রাইভেট প্রোগ্রাম থাকে না।
•
★সারা বাংলাদেশে মাত্র 55 টি কলেজে প্রাইভেটের মাষ্টার্স আছে।
No comments