TjT

করনা প্রতিরোধে হাঁচি-কাশির শিষ্টাচার মেনে চলুন। অপরিষ্কার হাত দিয়ে চোখ, নাক ও মুখ স্পর্শ্ করা থেকে বিরত থাকুন। অ্যালকোহল যুক্ত হ্যান্ড স্যানিটাইজার হাতের তালুতে নিয়ে ( 20 সেকেন্ড ) ভাল করে পরিষ্কার করুন। ব্যবহৃত টিস্যু ঢাকনা যুক্ত ডাস্টবিনে ফেলুন। পরিচিত বা অপরিচিত ব্যক্তির সাথে হাত মেলানো বা আলিঙ্গন করা থেকে বিরত থাকুন। আক্রান্ত ব্যক্তি থেকে নিরাপদ দূরত্বে থাকুন।

সরকারি বিজ্ঞপ্তি : স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণপূর্বক পবিত্র ঈদ-উল-ফিতরের নামাজের জামায়াত আদায় প্রসঙ্গে ।

বিষয়: স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণপূর্বক পবিত্র ঈদ-উল-ফিতরের নামাজের জামায়াত আদায়
প্রসঙ্গে ।

করোনা ভাইব্রাস প্রাদুর্ভাবজনিত কারণে সারা দেশে বন্ধ ঘোষণা ও জনসমাগম নিষেধাজ্ঞা জারি
করা হয়। সম্প্রতি সরকার সার্বিক বিবেচনায় কিছু কিছু ক্ষেত্রে বন্ধ ঘোষণার নিষেধাজ্ঞা শিথিল করেছে।
এ সময় দেশের শীর্ষ স্থানীয় আলেম ওলেমাগণও পবিত্র রমজানুল মোবারক মাসের গুরুত় বিবেচনা করে
মসজিদে নামাজ আদায়ের শর্ত শিথিল করার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বরাবর দাবি পেশ করেন । তার
পরিপ্রেক্ষিতে গত ০৭ মে, ২০২০ তারিখ জোহরের ওয়াক্ত থেকে কিছু নির্দেশনা পালনের শর্তে মসজিদসমূহ
সুস্থ্য মুসল্লীদের উপস্থিতিতে জামায়েতে নামাজের জন্য অনুমতি প্রদান করা হয় । ইতোমধ্যে মন্ত্রিপরিষদ
বিভাগ থেকে উন্মুক্ত স্থানে বড় পরিসরে ঈদের জামায়াত পরিহারের নির্দেশনা প্রদান করে বর্তমানে বিদ্যমান
বিধি বিধান অনুযায়ী ঈদের জামায়াত আয়োজন সংক্রান্ত নির্দেশনা প্রদান করেছে। তার ধারাবাহিকতায়
বিষয়াদি অনুসরণপূর্বক নিল্লবর্ণিত শর্তসাপেক্ষে ১৪৪১ হিজরি/২০২০ সালের পবিত্র ঈদ-উল-ফিতরের
নামাজের জামায়াত আদায়ের জন্য অনুরোধ করা হলো ।

১. ইসলামী শরিয়তে ঈদগাহে বা খোলা জায়গায় পবিত্র ঈদ-উল-ফিতরের নামাজে জামায়াত আদায়ের
ব্যাপারে উৎসাহিত করা হয়েছে। কিন্তু বর্তমানে সারা বিশ্বসহ আমাদের দেশে করোনা ভাইরাস
পরিস্থিতিজনিত ওজরের কারণে মুসল্লীদের জীবন ঝুঁকি বিবেচনা করে এবছর ঈদগাহ বা খোলা
জায়গার পরিবর্তে ঈদের নামাজের জামায়াত নিকস্থ মসজিদে আদায় করার জন্য অনুরোধ করা হলো ।
প্রয়োজনে একই মসজিদে একাধিক জামায়াত অনুষ্ঠিত হবে;

২. ঈদের নামাজের জামায়েতের সময় মসজিদে কার্পেট বিছানো যাবে না। নামাজের পূর্বে সম্পূর্ণ মসজিদ
জীবাণুনাশক দ্বারা পরিষ্কার করতে হবে । মুসল্লীগণ প্রত্যেকে নিজ নিজ দায়িতে জায়নামাজ নিয়ে আসবেন;
৩. করোনা ভাইরাস সংক্রমণ রোধ নিশ্চিতকল্পে মসজিদে ওযুর স্থানে সাবান/হ্যান্ড স্যানিটাইজার
রাখতে হবে

৪. মসজিদের প্রবেশদ্ারে হ্যান্ড স্যানিটাইজার/হাত ধোয়ার ব্যবস্থাসহ সাবান-পানি রাখতে হবেঃ
&. প্রত্যেককে নিজ নিজ বাসা থেকে ওযু করে মসজিদে আসতে হবে এবং ওযু করার সময় কমপক্ষে ২০
সেকেন্ড সাবান দিয়ে হাত ধুতে হবে;



No comments

Powered by Blogger.

আসুন করনা সম্পর্কে সচেতন হই সুস্থ থাকি ।